একনেকে ডিজিটাল গভার্নমেন্ট ও অর্থনীতি সমৃদ্ধিকরণ সহ বিভিন্ন সেবার মান উন্নয়নে গুরুত্ব

প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।

টেকভিশন২৪: জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহি কমিটি (একনেক) প্রায় ৭ হাজার ৪৪৭ কোটি ৭ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ১০টি প্রকল্প অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ৬৮২ কোটি ২৮লাখ টাকা, সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৫৩ কোটি ৮১ লাখ এবং বৈদেশিক ঋণ ৩ হাজার ৬১০ কোটি ৯৮ লাখ টাকা। প্রধানমন্ত্রী এবং একনেক-এর চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে গত ০৭/১২/২০২১ইং গণভবনের সাথে সংযুক্ত হয়ে ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে শেরে বাংলা নগরস্থ এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক-এর সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয় ।

একনেকে অনুমোদিত প্রকল্পসমূহের মধ্য নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের “মোংলা বন্দর হতে চাঁদপুর-মাওয়া-গোয়ালন্দ হয়ে পাকশী পর্যন্ত নৌ-রুটের নাব্যতা উন্নয়ন (১ম সংশোধিত)” প্রকল্প; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে “কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের সমন্বিত অবকাঠামো উন্নয়ন” প্রকল্প এবং “বৃহত্তর নোয়াখালী জেলার পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প-৩ পর্যায় (১ম সংশোধিত)” প্রকল্প; যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের “বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আওতায় চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে ক্রীড়া স্কুল প্রতিষ্ঠা (৩য় সংশোধিত)” প্রকল্প; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের “৫টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (সিলেট, বরিশাল, রংপুর, রাজশাহী এবং ফরিদপুর) বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট স্থাপন” প্রকল্প; ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের “প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে ৫৬০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন (২য় সংশোধিত)” প্রকল্প; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ২টি প্রকল্প যথাক্রমে “জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের আইসিটি অবকাঠামো, মানব সম্পদ ও প্রযুক্তি দক্ষতা উন্নয়ন (৩য় সংশোধিত)” প্রকল্প এবং “ডিজিটাল গভার্নমেন্ট ও অর্থনীতি সমৃদ্ধিকরণ” প্রকল্প; কৃষি মন্ত্রণালয়ের “সেচ অবকাঠামো পুনর্বাসন” প্রকল্প এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের “Climate Smart Agriculture and Water Management (CSAWMP)(BWDB Part)” প্রকল্প সমূহ উল্লেখযোগ্য ।

গত ০৭/১২/২০২১ইং মঙ্গলবার একনেকে প্রথম প্রস্তাবিত প্রকল্পটি পাস হয়েছে মোংলা বন্দর হতে চাঁদপুর-মাওয়া-গোয়ালন্দ হয়ে পাকশী পর্যন্ত নৌ-রুটের নাব্যতা উন্নয়ন (১ম সংশোধিত) প্রসঙ্গে। প্রকল্পটি । নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বাস্তবায়নকারী সংস্থা এর আওতাধীন যা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) এর অন্তর্ভুক্ত ।প্রকল্পটির উদ্দেশ্য হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভারী মালামাল পরিবহনসহ যাত্রী পরিবহন নিরাপদ ও সহজতর করার লক্ষ্যে মোংলা বন্দর হতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পর্যন্ত সারা বছর নদীর নাব্যতা ৪.৫০ মিটার উন্নয়ন ও সংরক্ষণ।প্রকল্প এলাকা: ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের ১৪টি জেলার ৪০টি উপজেলা। প্রকল্পটির বাস্তবায়নকাল হচ্ছে জুলাই ২০১৭ হতে জুন ২০২৫ পর্যন্ত । প্রকল্পের ১ম সংশোধিত (প্রস্তাবিত) হয়: জুলাই ২০১৭ হতে জুন ২০২৫ পর্যন্ত । প্রকল্প ব্যয় ৯৫৬ কোটি টাকা । ১ম সংশোধিত (প্রস্তাবিত) প্রকল্পের মোট ব্যায় হবে ১২৯০ কোটি টাকা (সম্পূর্ণ জিওবি) ।এই প্রকল্পটি এডিপিতে বরাদ্দ ২০২১-২২ অর্থবছরের এডিপিতে ৭০ কোটি টাকা বরাদ্দসহ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে (এডিপি পৃষ্ঠা নং ১৮০, ক্রমিক নং ২২৩) । প্রকল্পের প্রধান কার্যক্রমসমূহ হচ্ছে ঃ (ক) ৮৭০ কিলোমিটার হাইড্রোগ্রাফিক জরিপ; (খ) ৫০ হেক্টর ফসলের ক্ষতিপূরণ; (গ) ১৫০ লক্ষ বর্গমিটার প্রকৌশল জরিপ; (ঘ) ১৪ লক্ষ ঘনমিটার মাটির ডাইক নির্মাণ; (ঙ) ৬৪.০৬ লক্ষ ঘনমিটার ক্যাপিটাল ড্রেজিং; (চ) নৌ চলাচল সহায়ক সরঞ্জামাদি ক্রয়; (ছ) ৪৫৭.২৭ লক্ষ ঘনমিটার মেইনটেন্যান্স; (জ) ৩.২০ লক্ষ ঘনমিটার বাঁশের পাইলিং ও তর্জার বেড়া নির্মাণ; (ঝ) জীপ, ডাবল কেবিন পিক-আপ, কেবিন ক্রুজার ও মটর সাইকেল ক্রয়; এবং (ঞ) পরামর্শক সেবা ক্রয় ইত্যাদিসহ আনুষঙ্গিক কাজ। পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার সাথে সংগতিপূর্ণতা ।

৮ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় নৌপথ খননের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন সেবার মান উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে, যার সাথে প্রকল্পটি সংগতিপূর্ণ।প্রকল্প সংশোধনের কারণ: (ক) নৌ-সহায়ক সাংকেতিক মার্কা বয়া-বাতিসহ আনুষঙ্গিক সরঞ্জামাদি স্থাপনের বিষয়টি নৌ-কল্যাণ পরিদপ্তরের পরিবর্তে বিআইডব্লিউটিএ’র নৌপথ সংরক্ষণ বিভাগের মাধ্যমে বাস্তবায়ন; (খ) অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ, ইকো সাউন্ডার ও জিপিএস, অফিস ফার্নিচার, জলযান মেরামত, কম্পিউটার ও অফিসের অন্যান্য আসবাবপত্র মেরামত, ভ্রমণ ভাতা, ইন্টারনেট, বিদ্যুৎ, পানি, ডাক, কুরিয়ার, মুদ্রণ ও বাঁধাই, স্ট্যাম্প ও সিল, অন্যান্য মনিহারি, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অঙ্গসমূহ নতুনভাবে সংযোজন; (গ) স্পিড বোটের পরিবর্তে ক্রেবিন ক্রুজার অন্তর্ভূক্তির ফলে ব্যয় বৃদ্ধি, (ঘ) আউটসোর্সিং জনবলের বেতন-ভাতাদি বাবদ ব্যয় বৃদ্ধি; (ঙ) মেইনটেইনেন্স ড্রেজিং, নৌ-চলাচল সহায়ক সরঞ্জামাদি, অফিস ভাড়া, অফিস ডেকোরেশন/অনাবাসিক ভবন মেরামত, ফসলের ক্ষতিপূরণ, সম্মানি ভাতা ও অন্যান্য অঙ্গের পরিমাণ/সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় এ সকল অঙ্গে ব্যয় বৃদ্ধি; এবং (চ) কর্মচারীদের বেতন, বাড়ি ভাড়া ইত্যাদি অঙ্গে ব্যয় হ্রাস ইত্যাদি কারণে প্রকল্পটি সংশোধনের প্রস্তাব করা হয়েছে ।পরিকল্পনা কমিশনের মতামত: প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভারী মালামাল পরিবহন নিরাপদ ও সহজতর করা সম্ভব হবে।

তাছাড়া, মোংলা বন্দর হতে চাঁদপুর-মাওয়া-গোয়ালন্দ হয়ে পাকশী পর্যন্ত নৌ-রুটের নাব্যতা উন্নয়ন ঘটবে। বর্ণিতাবস্থায়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ) কর্তৃক সম্পূর্ণ জিওবি অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন “মোংলা বন্দর হতে চাঁদপুর-মাওয়া-গোয়ালন্দ হয়ে পাকশী পর্যন্ত নৌ-রুটের নাব্যতা উন্নয়ন (১ম সংশোধিত)” শীর্ষক প্রকল্পটি মোট ১২৯০ কোটি (এক হাজার দুইশত নব্বই কোটি) টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে জুলাই ২০১৭ হতে জুন ২০২৫ মেয়াদে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একনেক-এর সদয় বিবেচনা ও সানুগ্রহ অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করা হলো।

সবচেয়ে বেশী বাজেটের প্রকল্প পাস হয়েছে একনেকে “ডিজিটাল গভার্নমেন্ট ও অর্থনীতি সমৃদ্ধিকরণ” প্রকল্প;(EDGE)এর উপরে এবং এই প্রকল্পটি উদ্যোগী মন্ত্রণালয়/বিভাগের অর্থাৎ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতাধীনে । প্রকল্পটি বাস্তবায়নকারী সংস্থা ঃ বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ।প্রকল্পের উদ্দেশ্য হচ্ছে : বাংলাদেশে ডিজিটাল অর্থনীতির পরিবেশ তৈরি এবং বিকাশের জন্য নীতিমালা বাস্তবায়নে সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব মোকাবেলার কৌশল নির্ধারণ ও কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন এবং প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনবল তৈরি ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি।প্রকল্পের অধীনে থাকবে৬৪টি জেলা এবং সকল সিটি করপোরেশন
।প্রকল্পটি বাস্তবায়নকাল হচ্ছে জানুয়ারি ২০২২ হতে ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত ।প্রকল্প টি ব্যয় ২৫৪১.৬৪৯৭ কোটি টাকা (জিওবি৩৪.৫৯১৫ কোটি টাকা ) ।প্রকল্পের জন্য (বিশ্বব্যাংক) ঋণ প্রদান করেছে ২৫০৭০৫৮২ কোটি টাকা প্রকল্পটি ২০২১-২২ অর্থবছরের এডিপিতে বৈদেশিক সাহায্য প্রাপ্তির সুবিধার্থে প্রস্তাবিত বরাদ্দবিহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে । (পৃষ্ঠা নং: ৫৬৭; ক্রমিক নং: ১৩৭)। প্রকল্পটির প্রধান প্রধান কার্যক্রমসমূহ হচ্ছে (ক) আইসিটি যন্ত্রাংশ, সফটওয়্যার, অফিস সরঞ্জাম ও যানবাহন ক্রয়; (খ) প্রশিক্ষণ; (গ) পরামর্শক সেবা ক্রয়; (ঘ) ডিজিটাল অর্থনীতির জন্য প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা ও উন্নয়ন; (ঙ) কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তী পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য বরাদ্দ প্রদান ইত্যাদি। প্রকল্পটি পঞ্চমবার্ষিক পরিকল্পনার সাথে সংগতিপূর্ণতা । 8ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় স্থানীয় ও বৈশ্বিক পর্যায়ে আইসিটি শিল্পকে জনপ্রিয় করে তোলার জন্য যে সকল ক্ষেত্রে কৌশলগত ব্যবস্থা গৃহীত হবে তার মধ্যে রয়েছে ৪ আইআর উৎপাদনশীল জ্ঞান অর্জন করা, সুশাসন ও সেবা সরবরাহের জন্য আইসিটির ব্যবহার, বৈশ্বিক আইসিটি বাণিজ্যে বাংলাদেশের সমতাভিত্তিক ও পর্যাপ্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুবিধা নিতে ডিজিটাল অর্থনীতি, আইসিটি খাতে দক্ষতা বৃদ্ধি, বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি উৎসাহিতকরণ ইত্যাদি। আলোচ্য প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নয়ন ও সম্প্রসারণে আংশগ্রহণকারীদের জন্য একটি ক্লাউডভিত্তিক অবকাঠামো ও সফটওয়্যার প্লাটফর্ম স্থাপন করা সম্ভব হবে, যা আইটি ক্ষেত্রে বিনিয়োগ দক্ষতা ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। এ বিবেচনায় প্রকল্পটি 8ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।

প্রকল্পের কার্যক্রম নিয়ে পরিকল্পনা কমিশনের মতামত হচ্ছে ডিজিটাল সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে রূপান্তরের জন্য অবকাঠামোগত সুবিধা সৃষ্টি, গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও উদ্ভাবনের সমন্বয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দেশে ডিজিটাল অর্থনীতির সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে প্রকল্পটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বর্ণিতাবস্থায়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাবিত “Enhancing Digital Government and Economy (EDGE)” শীর্ষক প্রকল্পটি মোট ২৫৪১.৬৪৯৭ কোটি (দুই হাজার পাচশত একচল্লিশ কোটি চৌষট্টি লক্ষ সাতানব্বই হাজার) (জিওবি ৩৪.৫৯ কোটি এবং প্রকল্প ঋণ ২৫০৭.০৫ কোটি) টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে জানুয়ারি ২০২২ থেকে ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত মেয়াদে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একনেক-এর সানুগ্রহ বিবেচনা ও সদয় অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করা হলো।

পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান; কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক; স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. মোহাম্মদ হাছান মাহ্‌মুদ; শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক; বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি; মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম; বন ও পরিবেশ মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীগণ সভার কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন।সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, এসডিজি’র মুখ্য সমন্বয়ক; পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যবৃন্দ, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়সমূহের সচিব এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

-আফরোজা সুলতানা

উত্তর দিন

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন