তবে তাতে লাভ হয়নি। টিকিটপ্রত্যাশীরা পড়েছেন নতুন ভোগান্তিতে।
যশোর ও খুলনাগামী সুন্দরবন ও চিত্রা এক্সপ্রেসে যশোরের মাত্র ৫ সিট খালি থাকলেও খুলনার প্রায় ২০০ সিট খালি রয়েছে। অন্যদিকে বেনাপোল রুটের বেনাপোল এক্সপ্রেসে খালি রয়েছে ২৪টি সিট।
সিলেট রুটের কালনী, পারাবত, জয়ন্তিকা, উপবন এক্সপ্রেসের টিকিট এখনও পাওয়া যাচ্ছে। একইসঙ্গে চট্টগ্রাম রুটের চট্টলা, সুবর্ণা, সোনার বাংলা এক্সপ্রেসের টিকিটও পাওয়া যাচ্ছে।
তবে ময়মনসিংহ, জামালপুর রুটের চলাচলকারী অগ্নিবীণা, ব্রহ্মপুত্র, যমুনা, জামালপুর ও তিস্তা এক্সপ্রেস ট্রেনের টিকিটের চাহিদাও ছিল অনেক। তবে এ রুটের যাত্রীদের টিকিট কাটতে ভোগান্তি পোহাতে হয়নি।
সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের সময় এ রুটের ৩ হাজার টিকিটের মধ্যে মাত্র ১৫টি অবিক্রীত ছিল। অন্যদিকে ময়মনসিংহ-নেত্রকোনা রুটের মোহনগঞ্জ ও হাওর এক্সপ্রেসের দেড় হাজার টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। চাহিদা থাকলেও এ রুটে যাত্রীদের টিকিট কাটতে ভোগান্তির কথা শোনা যায়নি। সকাল ১০টা ৫০ মিনিটের সময় এ রুটের অবিক্রীত টিকিট ছিল ১৯টি। তথ্যসূত্র: বাংলা নিউজ২৪