দক্ষিণ আফ্রিকা প্রতিনিধি: দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি মালিকানাধীন মানি ট্রান্সফার কোম্পানি নেক মানি সাউথ আফ্রিকার শুভ উদ্ধোধন ও প্রবাসীদের সাথে বৈধপথে দেশে অর্থ পাঠানো ও জঙ্গিবাদে অর্থসহয়তা বিষয়ে সচেতনতা মূলক মুক্তআলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৮ নভেম্বর (শুক্রবার) স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় জোহানসবার্গ ফোর্সবার্গ মিন্ডরোডে প্রধান কার্যলয়ে সর্বস্তরের প্রবাসীদের উপস্থিতিতে উদ্ধোধন ও মুক্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
নুরুল আলমের উপস্থপনায় সভাপতিত্ব করেন, নেক মানির সাউথ আফ্রিকার প্রধান নিবার্হী কাজী ফরহাদ কামাল।প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নেক মানির চেয়ারম্যান ইকরাম ফরাজী (সিআইপি)। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, নেক মানির পরিচালক ও ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান
স্বাস্থ্যবন্ধু আনোয়ার ফরাজী ইমন।
প্রধান অতিথির বক্ত্যবে ইকরাম ফরাজী (সিআইপি) বলেন, আমাদেন স্লোগান “বৈধ পথে দেশে টাকা পাঠান দেশ ও নিজে উপকৃত হোন”। এসময় উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে নেক মানির বিশেষ ছাড় ঘোষনা করেন, সোমবার থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত বিনা চার্জে দেশে টাকা পাঠাতে পারবেন দক্ষিণ আফ্রিকা প্রবাসীরা।
বিশেষ অতিথির বক্ত্যবে নেক মানির পরিচালক ও ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান
স্বাস্থ্যবন্ধু আনোয়ার ফরাজী ইমন বলেন, যেসব প্রবাসীর নেক মানিতে একাউন্ট থাকবে তাদের দেশে ফরাজী হাসপাতালে গুরুত্ব বিশেষ চিকিৎসা প্রধান করা হবে।
দক্ষিণ আফ্রিকায় কমিউনিটি সংগঠন বাংলাদেশ পরিষদ অর্গানাইজেশনের সভাপতি আলী হোসেন, প্রবাসীদের ঐকবদ্ধ থাকার সুফল নিয়ে বিশেষ আলোচনায় বলেন, আমরা ঐকবোদ্ধ থাকলে সাউথ আফ্রিকায় অনেক কিছু করা সম্ভব।
মুক্ত আলোচনায় দক্ষিণ আফ্রিকা শাখা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আওয়াল তানসেন জঙ্গিবাদে অর্থ সহয়তার বিষয়ে প্রবাসীদের সর্তক থাকার আহবান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন।
সভাপতির সমাপনী বক্ত্যবে নেকা মানির সাউথ আফ্রিকার প্রধান নিবার্হী কাজী ফরহার কামাল বলেন, প্রবাসী সেবায় সর্বদা কাজ করতে নেক মানি সবসময় ভালো সার্ভিস দিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রতিজন বাংলাদেশির সেবা করবে।
অন্যানদের মধ্যে বক্ত্যব রাখেন, দক্ষিণ আফ্রিকায় কমিউনিটি সংগঠন বাংলাদেশ পরিষদ অর্গানাইজেশনের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুল হক।। ইসলামী ফোমারের সভাপতি মোশাররফ হোসেন । কমিউনিটি ব্যাক্তিত মুক্তিযোদ্ধা মেরাজ মিয়াসহ আরো অনেকে। উপস্থিত ছিলেন, রেজাউল করিম ফারুক , মোশাররফ হোসেন, ইমরান আলী বাবলু, সোহাগ ইব্রাহিম, হাজী নোমান সরকার সহ প্রায় তিনশতাধীক প্রবাসী।