টেকভিশন২৪ ডেস্ক: সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ঘিরে ইন্টারনেট বন্ধ ও চালু করার বিষয়টি ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের প্রশাসনিক অনুমোদন ব্যতিরেকে তখনকার প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের মৌখিক নির্দেশক্রমে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মো. মহিউদ্দিন আহমেদের নির্দেশনায় সম্পন্ন করা হয়। ইন্টারনেট বন্ধের সঙ্গে ডেটা সেন্টারে আগুন লাগার কোনো সম্পর্ক ছিল না। সরকার পতনের পর গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে।
শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ১৭ জুলাই মধ্যরাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট সেবা এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়। ইন্টারনেট বন্ধের কারণ হিসেবে সরকারের উচ্চপর্যায় থেকে বিভিন্ন রকম বক্তব্য দেওয়া হয়েছিল সে সময়।
তদন্তে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইন্টারনেট বন্ধের সাথে ডেটা সেন্টারে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার বিষয়টি সম্পৃক্ত করে প্রচারমাধ্যমে সাবেক প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক জাতির সাথে মিথ্যাচার ও প্রতারণা করেছেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়কও রয়েছেন উপদেষ্টামণ্ডলীতে। তাদের মধ্যে একজন নাহিদ ইসলাম। তিনি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে আছেন।