সেরা ৭ উদ্ভাবককে অর্থায়ন করলো এটুআই

দেশসেরা সাত উদ্ভাবককে অর্থায়ন করলো এটুআই

টেকভিশন২৪ ডেস্ক: দেশের গৃহস্থালি এবং শিল্প-প্রতিষ্ঠানে পানি ব্যবহারের জন্য স্মার্ট মিটার ও সাব-মিটার তৈরি, গর্ভবর্তী নারীদের ডিজিটাল উপায়ে গর্ভাবস্থার গুরুত্বপূর্ণ শারীরিক তথ্য পর্যবেক্ষণ এবং সরকারি অফিসের নথির জন্য কাস্টমাইজড পত্র তৈরির ক্ষেত্রে নানান উদ্ভাবনী আইডিয়া দিয়ে সেরা উদ্ভাবক হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন দেশের সাত জন।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিএএফ শাহীন হলে এসপায়ার টু ইনোভেট-এটুআই-এর আয়োজিত অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ‘ওয়াটার ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ কম্পিটিশন-২০২১’, ‘প্রেগনেন্সি মনিটরিং ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২২’ এবং ‘লেটার বিল্ডার ইনোভেশন চ্যালেঞ্জ ২০২২’-এর বিজয়ী উদ্ভাবকদের মাঝে অর্থায়ন করা হয়। উক্ত পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম, এমপি এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জনাব জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, এমপি।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী জনাব মোঃ তাজুল ইসলাম, এমপি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী পুরস্কার হিসেবে বিজয়ী উদ্ভাবক জনাব খালেদ আশরাফকে (ডিজিটাল মাতৃত্ব) ৯০ লাখ, জনাব মেহেদী হাসানকে (মা ও নবজাতকের স্বাস্থ্য উন্নয়নে প্রযুক্তির ব্যবহার) ৬০ লাখ, জনাব হাসিব উদ্দীনকে (সেন্টিনেল টেকনোলজিস) ৩৩.২০ লাখ, জনাব আশিকুর রহমান তানিমকে (ওয়াটার ওয়াইজ থিঙ্ক) ১৮.৫০ লাখ, জনাব আহমেদ নাসিফ হোসাইন অয়নকে (এডভান্সড মিটারিং সিস্টেম) ২০ লাখ, জনাব মো: খালেদ হাসান মোর্শেদুল বারিকে (ওয়াশ মেট্রিক) ২৮.৩২ লাখ, জনাব এএইচএম রেজওয়ানুল ইসলাম (পানি_ধী) ২৫ লাখ টাকার সিডমানি এবং সার্টিফিকেট তুলে দেন।

এই প্রতিযোগিতাগুলোয় সারাদেশ থেকে আসা প্রায় হাজারো উদ্ভাবনী আইডিয়া থেকে প্রাথমিক যাচাই-বাছাই, বুটক্যাম্প, গ্রুমিং এবং টেকনিক্যাল ইভালুয়েশন প্যানেলসহ কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে সম্মানিত বিচারকমন্ডলী সাতটি আইডিয়াকে পুরস্কারের জন্য মনোনীত করেন।

খালিদ আশরাফ তার উদ্ভাবনের মাধ্যমে গর্ভাবস্থা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন ড্যাশবোর্ড ও ডেটা আইল্যান্ডগুলোকে সংযুক্ত করবেন যার মাধ্যমে ডাক্তার এবং রোগীদের মাঝে দ্বিমুখী সংযোগ স্থাপন হবে। জনাব মেহেদী হাসান একটি ডিজিটাল মাধ্যম তৈরি করবেন যার মাধ্যমে গর্ভাবস্থার গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণসমূহ পর্যবেক্ষণ করা হবে এবং স্মার্ট ওয়াচের মাধ্যমে এসব গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পর্যবেক্ষণ করে স্বাস্থ্যসুবিধা প্রদানকারীর কাছে সচেতনতামূলক বার্তা পাঠাবে। জনাব হাসিব উদ্দীন একটি ওয়েব ভিত্তিক ডায়নামিক কম্পোনেন্ট বিল্ডার তৈরি করবেন যা সরকারি অফিসগুলো ব্যবহার করবেন। টেমপ্লেটগুলো পুনঃব্যবহারযোগ্য হবে এবং বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সিস্টেম যেমন: নথি, জাতীয় তথ্য বাতায়ন, মাইগভ, ইত্যাদির সাথে ইন্টিগ্রেট করা যাবে। জনাব আশিকুর রহমান তানিম-এর প্রস্তাবিত সমাধানটি বাসা-বাড়ির আইওটিভিত্তিক স্মার্ট মিটারিং ও সাব-মিটারিং ব্যবহার করে পানির গুণমান এবং কী পরিমাণ পানি ব্যবহার করা হয়েছে তা পর্যবেক্ষণ করবে এবং পানির অপচয় কমাতে মানুষকে অনুপ্রাণিত করবে। আর্টিফিসিয়াল ইন্টিলিজেন্স এবং ডাটা অ্যানালাইটিক্স ব্যবহার করে পানির সাশ্রয়ী ব্যবহার সম্পর্কে উৎসাহিত করার সুযোগ থাকবে এ উদ্ভাবনে। জনাব আহমেদ নাসিফ হোসাইন অয়ন-এর প্রস্তাবিত সমাধানটির মাধ্যমে পানির স্মার্ট পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব এবং সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সঠিকভাবে পানিসম্পদ বিতরণ করতে পারবে। এডভান্সড মিটারিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার (এএমআই) এর মাধমে সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো রিমোটলি গ্রাহকের প্রকৃত সময়ে পানি ব্যবহারের তথ্য সংগ্রহ করতে পারবে, জনাব মো: খালেদ হাসান মোর্শেদুল বারি বস্ত্র ও চামড়া শিল্পের জন্য একটি ড্যাশবোর্ড তৈরি করবেন যার মাধ্যমে শিল্পক্ষেত্রে পানির ব্যবহার, পরিশোধন, পুনঃব্যবহার এবং অপচয়ের তথ্য চাহিদা অনুযায়ী পর্যবেক্ষণ করা যাবে, জনাব এএইচএম রেজওয়ানুল ইসলাম  পানির অপচয় রোধে ডিজিটাল মিটার এবং শিল্পক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য ওয়াটার টুল অ্যানালিটিক্স প্ল্যাটফর্ম তৈরি করবেন৷ তার প্রস্তাবিত টুলটি শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের পানি ব্যবহারের পরিমাণ দূরবর্তীভাবে পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম হবে। টুলটিতে থাকবে প্রিপেইড এবং পোস্টপেইড বিলিং ব্যবস্থা, কি পরিমাণ পানি ব্যবহার করা হচ্ছে তার প্রকৃত সময়ে বিশ্লেষণ, প্রতিটি শিল্প-কারখানাতে কি পরিমাণ পানি ব্যবহার হচ্ছে তা তুলনা করা সহজতর করবে।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মোঃ তাজুল ইসলাম, এমপি প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ রূপকল্প অর্জনে উদ্ধাবনকে প্রাধান্য দেয়ার প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের ছোট আয়তনের দেশে জনসংখ্যা অনেক বেশি। এই মানুষগুলোকে উন্নত জীবন দেয়া, ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যে স্মার্ট হবে বা উন্নত করার লক্ষ্যে অনেকগুলো ইস্যু সামনে আনতে হবে। যাতায়াত, শিক্ষা, বিদ্যুৎ, পানিসহ নানান বিষয়ে আরও উন্নয়ন প্রয়োজন। ভবিষ্যতে অসংখ্য ইন্ডাস্ট্রি হবে, বাসা-বাড়ি বাড়বে। বাংলাদেশের সবাইকে উন্নত করতে হলে দেশের অভ্যন্তরীণ সম্পদের পাশাপাশি বিদেশের রিসোর্সকে আহরণ করে নিতে হবে। উন্নত দেশগুলো হাই টেকের দিকে এগিয়ে গেছে। হাইটেক প্রযুক্তির নির্ভর হয়েছে। সেজন্য সে দেশগুলো কম শ্রমের বিনিময়ে তাদের লক্ষ্য পূরণ করছে। এক্ষেত্রে ইন্ডাস্ট্রিলাইজেশনের উদ্ভাবন প্রয়োজন। এখন পানি একটা বড় ইস্যু হয়ে দাঁড়াচ্ছে। স্থানীয় সরকারের মন্ত্রী হিসেবে পানি সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের কথা চিন্তা করতে হবে। পানির ব্যবহারের ক্ষেত্রে মিতব্যয়ী হতে হবে। উন্নত দেশে পানি ব্যবহার করার পর সেটা আবার রিসাইকেল করে পুনঃব্যবহার করছে। এছাড়া গর্ভবতী নারীদের নিয়ে উদ্ভাবন সম্পর্কে জানতে পেরেছি। বিষয়টি ছোট কিন্তু এর ইমপ্যাক্ট বিশাল। এই ধরনের উদ্ভাবনকে এক্ষেত্রে উন্নয়নকে ত্বরাণ্বিত করে। প্রযুক্তির উদ্ভাবনের মাধ্যমে মানুষের জীবনকে আরও সহজ করা যায়। এটুআই ও আইসিটি বিভাগ এমন উদ্ভাবনী উদ্যোগের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বায়স্তবায়নে কাজ করে চলছে। এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন বাস্তবায়নে সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। দেশের সকল মানুষের স্বার্থে এটা আমাদের সবার দায়িত্ব।’        

 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, এমপি বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বলেন, আমরা সরকারি-বেসরকারি এবং একাডেমিয়ার পার্টনারশিপের ভিত্তিতে নতুন নতুন উদ্ভাবনকে অনুপ্রাণিত করছি। পাশাপাশি সেই উদ্ভাবকের স্বপ্ন বাস্তবায়নের সকল ধরনের সহযোগিতা প্রত্যেকটি ধাপে ধাপে দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। আইডিয়া থেকে কমার্শিয়ালাইজেশন কীভাবে করা যায় তা নিয়ে কাজ করছি। তার মূল কারণটা হচ্ছে, প্রধানমন্ত্রী যে স্বপ্নের কথা বলেছেন, ২০৪১ সালের নাগাদ আমাদের অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ একটি দেশ হবো, উন্নত আয়ের দেশ হবো, মাথাপিছু আয় সাড়ে ১২ হাজার ডলার পৌঁছাতে হবে। তার জন্য আমাদের আত্মনির্ভরশীল হতে হবে তবে আত্মকেন্দ্রিক নয়। এটুআই ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নের শুরু থেকে এই ১৪ বছরে সরকার-বেসরকারি খাত, ব্যবসায়ী, উদ্ভাবক এবং গবেষক প্রত্যেকের সাথে একটা সংস্কৃতি তৈরি করেছে এটা আগামী ১০০ বছর দেশ ও জাতির কাজে লাগবে। সারাবিশ্বের সঙ্গে যুক্ত থাকবো। সারাবিশ্বের কাছে শিখবো। এর মধ্যে আমাদের প্রত্যেকটা জিনিস নিজেদের থাকতে হবে। আমরা ড্রোন প্রযুক্তি ব্যবহার করবো নগর পরিকল্পনায়, পরিবেশ রক্ষায়, পানির গুণগত মান নিশ্চিতকরণে ও পণ্য সরবরাহে। সেই ড্রোনটা আমরা বানাতে চাই বাংলাদেশের মাটিতেই। আজকের উদ্ভাবকের মধ্যে গর্ভকালীন নারীদের পর্যবেক্ষণ ও পানির ব্যবহার ও সরকারি-বেসরকারি অফিসে ডায়নামিক লেটার তৈরির ক্ষেত্রে উদ্ধাবন দেখতে পাচ্ছি। এই উদ্ভাবনগুলো মানুষের খরচ ও সময় কমিয়ে দেবে। দেশের স্বার্থে সবাইকে একযোগে কাজ করার মানসিকতা তৈরি করতে হবে। আমরা ‘৩৩৩ কল সেবা’,  ‘একশপ’ ও ‘একপে’ তিনটা উদ্যোগ উদ্বোধন করেছিলাম। ২০১৮ সালে যদি এটুআই-এর মাধ্যমে সজীব ওয়াজেদ জয় ভাই এগুলো উদ্বোধন না করতে তাহলে করোনাকালীন সময়ে যে সাড়ে চার হাজার ডাক্তার পুলে যোগ হয়ে ফ্রি-তে মোবাইলের মাধ্যমে টেলিমেডিসিন সেবা দিয়েছেন, এটা সম্ভব হতো না। ইনোভেটিভ উদ্ভাবনগুলো প্রস্তুত ছিল বলে আমরা ভালোভাবে টেকেল করতে পেরেছি। ইনোভেটি সল্যুশন ছাড়া আমরা সয়ংক্রিয় বাংলাদেশ তৈরি লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারব না। 

এটুআই-এর প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দর্শন ছিল অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়া। এই দর্শন নিয়ে কাজ করে চলেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। তারই লক্ষ্যে এটুআই ইনোভেশন ফান্ড সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি সেতুবন্ধন করে দেয়, একইসঙ্গে ইন্টারন্যাশনাল সেক্টরকেও যুক্ত করে চলেছে। নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশের যে রূপকল্প তা অর্জনে সর্বদা পাশে থাকবে এটুআই।’

এটুআই-এর পলিসি অ্যাডভাইজর জনাব আনীর চৌধুরী বলেন, ‘মানুষের উদ্ভাবনী চিন্তাগুলোকে মাঠ পর্যায় থেকে তুলে এনে সফলভাবে বাস্তবায়নে সহযোগিতা করতে এটুআই নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তিনি বলেন, এটুআই থেকে ইতোমধ্যে 273 উদ্ভাবনকে ইনোভেশন ফান্ড প্রদান করা হয়েছে। ১৪ প্রকল্প বাণিজ্যিকরণ করা হয়েছে। আমরা উদ্ধাবনকে অগ্রাধিকার দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সহযোগী হিসেবে সরকারের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই।’

উল্লেখ্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ-এর বাস্তবায়নাধীন ও ইউএনডিপি এর সহায়তায় পরিচালিত ‘এটুআই’ নানান উদ্ভাবনী কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অ্যাভিয়েশন অ্যান্ড অ্যারোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমআরএএইউ)-এর উপাচার্য জনাব এয়ার ভাইস মার্শাল এএসএম ফখরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) জনাব ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক জনাব ড. আবদুল হামিদ, ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব প্রকৌশলী তাকসিম এ খান, এটুআই-এর পলিসি অ্যাডভাইজর জনাব আনীর চৌধুরী এবং এটুআই ইনোভেশন ফান্ড প্রধান নাঈম আশরাফী উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া এটুআই ও বিএসএমআরএএইউ-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ এবং গণমাধ্যমকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।

উত্তর দিন

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন