ই-ক্যাব নির্বাচনে শমী কায়সারের অগ্রগামী প্যানেল ৮ পদে ও চেইঞ্জ মেকার্স ১টিতে জয়ী

আগ্রগামী প্যানেল
শনিবার রাত ৯টার দিকে সাইয়্যেদানা কমিউনিটি সেন্টানে নির্বাচন পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে আগ্রগামী প্যানেলের বিজয়ী ৮জন। উপস্থিত ছিলেন না চেইঞ্জ মেকার্স প্যানেলের একমাত্র বিজয়ী প্রার্থী মো. ইলমুল হক সজিব।

টেকভিশন২৪ প্রতিবেদক: ই-ক্যাব ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ও বিপুল ভোটে শমী কায়সারের প্যানেল অগ্রগামী বিজয়ী হয়েছে।

ই-ক্যাব এর প্রথমবারের মতো অংশগ্রহন মূলক নির্বাচনের ৯টি কার্যনির্বাহী পদের মধ্যে ৮টি পদে অগ্রগামী প্যানেল এবং দ্যা চেইঞ্জ মেকার্স প্যানেল থেকে ১টি পদে জিতেছে।

গতকাল শনিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে সাইয়্যেদানা কমিউনিটি সেন্টারে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) এর ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনে ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়।

এবারের নির্বাচনে অগ্রগামী প্যানেল থেকে নির্বাচিত হয়েছেন (প্রাপ্ত ভোট অনুযায়ী ক্রম) ফুডপান্ডা বাংলাদেশ লিমিটেডের সৈয়দা আম্বারীন রেজা (৪৫৩ ভোট ), কমজগৎ টেকনোলজিসের মোহাম্মাদ আবদুল ওয়াহেদ (৩৮৬) , ধানসিঁড়ি ডিজিটাল লিমিটেডের শমী কায়সার (৩৬৫), ব্রেকবাইটের আসিফ আহনাফ (৩৩২), পেপারফ্লাই প্রাইভেট লিমিটেডের শাহরিয়ার হাসান (৩০৮), রেভারি করপোরেশন লিমিটেডের নাসিমা আক্তার নিশা (৩০৭), ডায়াবেটিস স্টোর লিমিটেডের মোহাম্মাদ সাহাব উদ্দিন (২৮৭), ডিজিটাল হাব সলিউশনস লিমিটেডের মোহাম্মাদ সাইদুর রহমান (২৭৩)।
 

অপরদিকে দ্যা চেইঞ্জ মেকার্স প্যানল থেকে জিতেছেন সেবা ডট এক্সওয়াইজেডের মো. ইলমুল হক সজিব (২৭০)

নির্বাচনে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। নির্বাচনে অগ্রগামী, দ্য চেঞ্জ মেকারস ও ঐক্য নামে তিনটি প্যানেলে ২৭ জনসহ মোট ৩১ প্রার্থী কার্যনির্বাহী পরিষদের ৯টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

এই নির্বাচনে মোট ভোটার সংখ্যা ৭৯৫ জন। এরমধ্যে ভোট দিয়েছেন ৬১০ জন এবং বাতিল হয়েছে ১০টি ভোট ।

এদিকে নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করেছে দ্য চেঞ্জ মেকার্স ও ঐক্য প্যানেল। মিডিয়াতে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানিয়েছে, ফলাফল যেন ইসি ও প্রার্থীদের উপস্থিতিতে ম্যানুয়ালি আবার গননা করা হয়!

এবারের নির্বাচনে পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন আমিন হেলালী। বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন এ এইচ এম বজলুর রহমান ও মো. আবদুর রাজ্জাক। আর আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে আছেন মো. নজরুল ইসলাম খান। এই বোর্ডে সদস্য দেলোয়ার হোসেন খান ও মো. হারুনুর রশিদ।

উত্তর দিন

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন