টেকভিশন২৪ ডেস্ক: বিশ্বের স্বনামধন্য নানা শিল্প বিশেষজ্ঞ, অ্যাকাডেমিয়া ও অর্থনীতিবিদদের নিয়ে ট্রাস্টইনটেক সামিট আয়োজন করলো হুয়াওয়ে। এ সামিটে বক্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ের পর্ষদের নির্বাহী পরিচালক এবং প্রতিষ্ঠানটির ক্যারিয়ার বিজনেস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট রায়ান ডিং, আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী জিম রজার্স, জিএসএমএ’র প্রধান বিপণন কর্মকর্তা স্টেফানি লিঞ্চ-হাবিব সহ অন্যান্যরা।
এ বছর বিশ্বজুড়েই মানুষ যে নানা প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েছে সামিটে সেসব বিষয়ের ওপরেই আলোকপাত করা হয়। সমাজের কল্যাণে এবং অর্থনীতিতে গতি ফিরিয়ে আনতে সামিটে গুরুত্বপূর্ণ ডিজিটাল ইনফ্রাস্ট্রাকচার হিসেবে আইসিটি’র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা উল্লেখ করেন বক্তারা। অনুষ্ঠিত এ সামিটে উন্মুক্ত অংশীদারিত্ব এবং নতুন প্রযুক্তি গ্রহণের ক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় ভয় দূরীকরণের ব্যাপারেও আলোকপাত করা হয়।
এ বছর বৈশ্বিক মহামারি চলাকালে অফিস ও উৎপাদন শুরু করার ক্ষেত্রে আইসিটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এছাড়াও, ২০২০ সালে ফাইভজি বিজনেস অ্যাপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। বৈশ্বিক কনসাল্টেন্সি সংস্থা এসটিএল পার্টনারের তথ্য অনুযায়ী, ফাইভজি ভিত্তিক নানা সমাধানেরর ফলে ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক জিডিপি ১.৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার বৃদ্ধি পাবে।
সামিটে এসটিএল পার্টনারসের কো-ফাউন্ডার ক্রিস বারাক্লো নির্মাণ, জ্বালানি এবং স্বাস্থ্যসেবা খাতে ফাইভজি’র রূপান্তরমূলক ভূমিকার ওপর জোর দেন। হুয়াওয়ের এন্টারপ্রাইজ ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশনের এক্সপার্ট এডউইন ডিনডার একমত পোষণ করে বলেন, বৈশ্বিক মহামারি চলাকালীন কীভাবে ফাইভজি, এআই, বিগ ডাটা এবং ক্লাউড কম্পিউটিং ওষুধ স্ক্রিনিং, ডায়াগনোসিস, ইন্টেলিজেন্ট মনিটরিং এবং রিমোট ওয়ার্কিং ও এডুকেশন প্রক্রিয়া ত্বরাণ্বিত করেছে।